ক্যাটাগরি: মনের অভিব্যক্তি
,
শিরোনাম: বর্তমানে কি নারী-পুরুষের সমান অধিকার
প্রতিষ্ঠা হয়েছে নাকি নারী অধিকার
প্রতিষ্ঠা হয়েছে!!!!
,
লেখক: আশিকুর রহমান আসিফ
,
তারিখ: ২৯ শে মার্চ,২০১৭
,
,
এখানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারটা কি?
=>যেখানে নারী এবং পুরুষ সমান ভাবে সুযোগ
সুবিধা ভোগ করবে।
কিন্তু বর্তমানে নারী-পুরুষ সমান অধিকারের
বদলে নারী অধিকার হয়ে গেছে।
**বাসে নারীদের জন্য ৮-১০ টা সিট নির্দিষ্ট
করে বরাদ্দ থাকে, কিন্তু পুরুষদের জন্য
নির্দিষ্ট কোনো সিট বরাদ্দ থাকে না।
নারীদের জন্য যদি ৮-১০ টা সিট বরাদ্দ থাকে
তাহলে পুরুষদের জন্যও ৮-১০ টা সিট বরাদ্দ
থাকতে হবে। আর বাকি সিট গুলাতে যে আগে
বসতে পারে। তাহলেই হবে সমান অধিকার।
,
,
** তারপর চাকরি,ভর্তি,প্রশিক্ষণ এসবে সকল
ধরণের কোটা(মুক্তিযোদ্ধার
বংশধর,জেলা,নারী,প্রবা
সী,উপজাতি,প্রতিবন্ধী ) বাদ দিতে হবে।তবে
প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছু কোটা দেওয়া যেতে
পারে। কোনো কোনো যায়গায় দেখা যায়
নারীদের জন্য ৪৫% আসন বরাদ্দ থাকে।আর
বাকি ৬৫% নারী-পুরুষ মিলিয়ে।এটা কখনইই সম
অধিকার হতে পারে না। নারী ও পুরুষের সম
অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য এসবে ২০%
নারী,২০% পুরুষ, ১০% প্রতিবন্ধী আর বাকি ৫০%
মেধা অনুসারে নিতে হবে।
,
,
**বর্তমানে নারী নির্যাতন হচ্ছে।এটা ঠিক।এর
জন্য নারী নির্যাতন আইন-ও আছে। কিন্তু
দজ্জাল বউয়ের/মহিলাদের কাছে যখন শ্বশুর-
শ্বাশুড়ি,পুরুষেরা নির্যাতিত হয়,কত শিশুকে
নির্যাতন করে হত্যা করা হয়!! তাই আইন হবে শুধু
"নির্যাতন আইন"।
,
,
কিন্তু এসবের পরও অনেক নারীর মুখে
কথা,তারা নাকি পুরুষদের মতো সমান
অধিকারটা পাচ্ছে না,,
=>আচ্ছা মনে করেন,দুইটা পুকুর বানানোর জন্য ৪
ঘণ্টা সময় দেওয়া হল। একটাতে পুরুষেরা খনন
করবে আর একটাতে নারীরা খনন করবে।এই ৪
ঘণ্টার জন্য মজুরি নির্ধারণ করা হলো জনপ্রতি
১০০০ টাকা।
এখন কথা হলো একজন পুরুষ ৪ ঘন্টায় যতটুকু খনন
করবে, একজন নারী কি ততোটুকু খনন করতে
পারবে?
=>কখনই না
কারণ দৈহিক শক্তি এবং
স্টেমিনার দিক থেকে নারীর থেকে পুরুষ
অনেক
এগিয়ে আছে। সুতরাং ৪ ঘণ্টায় পুরো টুকু পুকুর
খনন করে আর ৪ ঘন্টায় তিন চতুর্থাংশ পুকুর খনন
করে কি পুরুষের সমান মজুরী পাবে? কেউ কি
তা মেনে নিবে!!
,
,
তাহলে এখানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার
বলতে কোনটা বুঝাবে?দুই জনেরই ১০০০ টাকা
করে মজুরি পাওয়া নাকি পুরুষের ১০০০ টাকা
আর নারীদের ৭৫০ টাকা!!
,
শিরোনাম: বর্তমানে কি নারী-পুরুষের সমান অধিকার
প্রতিষ্ঠা হয়েছে নাকি নারী অধিকার
প্রতিষ্ঠা হয়েছে!!!!
,
লেখক: আশিকুর রহমান আসিফ
,
তারিখ: ২৯ শে মার্চ,২০১৭
,
,
এখানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারটা কি?
=>যেখানে নারী এবং পুরুষ সমান ভাবে সুযোগ
সুবিধা ভোগ করবে।
কিন্তু বর্তমানে নারী-পুরুষ সমান অধিকারের
বদলে নারী অধিকার হয়ে গেছে।
**বাসে নারীদের জন্য ৮-১০ টা সিট নির্দিষ্ট
করে বরাদ্দ থাকে, কিন্তু পুরুষদের জন্য
নির্দিষ্ট কোনো সিট বরাদ্দ থাকে না।
নারীদের জন্য যদি ৮-১০ টা সিট বরাদ্দ থাকে
তাহলে পুরুষদের জন্যও ৮-১০ টা সিট বরাদ্দ
থাকতে হবে। আর বাকি সিট গুলাতে যে আগে
বসতে পারে। তাহলেই হবে সমান অধিকার।
,
,
** তারপর চাকরি,ভর্তি,প্রশিক্ষণ এসবে সকল
ধরণের কোটা(মুক্তিযোদ্ধার
বংশধর,জেলা,নারী,প্রবা
সী,উপজাতি,প্রতিবন্ধী ) বাদ দিতে হবে।তবে
প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছু কোটা দেওয়া যেতে
পারে। কোনো কোনো যায়গায় দেখা যায়
নারীদের জন্য ৪৫% আসন বরাদ্দ থাকে।আর
বাকি ৬৫% নারী-পুরুষ মিলিয়ে।এটা কখনইই সম
অধিকার হতে পারে না। নারী ও পুরুষের সম
অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য এসবে ২০%
নারী,২০% পুরুষ, ১০% প্রতিবন্ধী আর বাকি ৫০%
মেধা অনুসারে নিতে হবে।
,
,
**বর্তমানে নারী নির্যাতন হচ্ছে।এটা ঠিক।এর
জন্য নারী নির্যাতন আইন-ও আছে। কিন্তু
দজ্জাল বউয়ের/মহিলাদের কাছে যখন শ্বশুর-
শ্বাশুড়ি,পুরুষেরা নির্যাতিত হয়,কত শিশুকে
নির্যাতন করে হত্যা করা হয়!! তাই আইন হবে শুধু
"নির্যাতন আইন"।
,
,
কিন্তু এসবের পরও অনেক নারীর মুখে
কথা,তারা নাকি পুরুষদের মতো সমান
অধিকারটা পাচ্ছে না,,
=>আচ্ছা মনে করেন,দুইটা পুকুর বানানোর জন্য ৪
ঘণ্টা সময় দেওয়া হল। একটাতে পুরুষেরা খনন
করবে আর একটাতে নারীরা খনন করবে।এই ৪
ঘণ্টার জন্য মজুরি নির্ধারণ করা হলো জনপ্রতি
১০০০ টাকা।
এখন কথা হলো একজন পুরুষ ৪ ঘন্টায় যতটুকু খনন
করবে, একজন নারী কি ততোটুকু খনন করতে
পারবে?
=>কখনই না
কারণ দৈহিক শক্তি এবং
স্টেমিনার দিক থেকে নারীর থেকে পুরুষ
অনেক
এগিয়ে আছে। সুতরাং ৪ ঘণ্টায় পুরো টুকু পুকুর
খনন করে আর ৪ ঘন্টায় তিন চতুর্থাংশ পুকুর খনন
করে কি পুরুষের সমান মজুরী পাবে? কেউ কি
তা মেনে নিবে!!
,
,
তাহলে এখানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার
বলতে কোনটা বুঝাবে?দুই জনেরই ১০০০ টাকা
করে মজুরি পাওয়া নাকি পুরুষের ১০০০ টাকা
আর নারীদের ৭৫০ টাকা!!
No comments